সমকলীন বাংলাসহিত্যে এক অনন্য নাম কথাশিল্পী দিলারা মেসবাহ। দীর্ঘ চার দশক পেরিয়ে তিনি লিখছেন গল্প-উপন্যাস ও শিশুতোস প্রন্থ। তাঁর লেখায় সুন্দর-সাবলিল আনন্দ আলোকে চিত্রায়িত হয়।
আমাদের বাঙালী মধ্যবিত্ত জীবনের টানাপোড়েন, ঘর-সংসার, মুক্তিযুদ্ধ এবং আমাদের যাপিত-জীবনের নানান খুটি-নাটি বিয়ষ যা আমাদের অনেকেরই দৃষ্টিগোচর হয় না। তার কথাসাহিত্যের নির্মানশৈলী, বিবরণ ও চিত্রায়ণ আমাদের বাংলাসাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে নিজস্ত বৈভাবে। কথাশিল্পী দিলারা মেসবাহর জš§ ২৮ আগস্ট, ১৯৫০। পিতা তাসাদ্দুক লোহানী (শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক) মা-বদরুন নাহার লোহানী কণা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সাবেক সভাপ্রধান,
বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ। প্রকাশিত গ্রন্থ ৪০ টি। পুরষ্কার ও সম্মাননা ১৮টি।
কবি ও ঔপন্যাসিক বেন ওকরি ১৯৫৯ সালে উত্তর নাইজেরিয়ার মিন্নায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সালে পরিবারের সঙ্গে নাইজেরিয়ায় ফিরে আসার আগে তিনি লন্ডনে বেড়ে ওঠেন। তাঁর প্রথম দিককার কথাসাহিত্যের বেশিরভাগই নাইজেরিয়ার গৃহযুদ্ধে তিনি যে রাজনৈতিক সহিংসতা প্রত্যক্ষ করেছিলেন তার প্রতিফলন ঘটেছে। নাইজেরিয়া সরকারের অনুদান পেয়ে তিনি ইংল্যান্ডের এসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য পড়ার সুযোগ পেয়ে নিজ দেশ ছেড়েছিলেন। আমি মূলত লিখি সত্যের জন্য, সৌন্দর্যের জন্য, ন্যায়বিচারের জন্য, পরিহাসের জন্য, উদ্ভাবনের জন্য, আনন্দের জন্য, বিশ্বকে পরিবর্তন করতে, কখনও রুখতে, কখনও প্রকাশ করতে, প্রশ্ন করতে, আবিষ্কার করতে
Sign up for my newsletter to see new photos, tips, and blog posts.